💢 ১৭৯৩ সালে পোরশা অবিভক্ত দিনাজপুর জেলার থানা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। পরবর্তীতে মালদা জেলার নবাবগঞ্জ মহকুমার একটি থানায় পরিবর্তিত হলেও দেশ ভাগের পর এটি অবস্থানগত কারণে নওগাঁ জেলার অন্তর্ভুক্ত হয়।
👉পোরশা মিনাবাজার মার্কাজ (বড়) মসজিদ
👉উত্তর বঙ্গের বিখ্যাত ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান (জামেয়া আরাবিয়া দারুল হেদায়া পোরশা বড় মাদ্রাসা)
স্থাপিত: ১৯৪৬ সাল
প্রতিষ্ঠাতা: আব্দুল হাই শাহ্ চৌধুরী
শিক্ষার্থী: ১৭০০ জন (প্রায়)
এবং সর্বশেষ
👉পোরশা মিনাবাজার সংলগ্ন মুসাফির খানা
১৯০৮ সাল থেকে পোরশা মুসাফির খানা এখনো বিনামূল্যে থাকা ও খাওয়ার ব্যবস্থা করে দিচ্ছে পথশ্রান্ত মুসাফিরদের।রাত নামলে তো পথ চেনাই মুশকিল আর ঐ সময়ে ছিল চোর ডাকাতের ভয়।
পোরশা তখন জমিদার খাদেম মোহাম্মদ শাহ্ এর নিয়ন্ত্রণাধীন।১৯০৮ সালে জমিদার খাদেম মোহাম্মদ পোরশায় একটা মাটির বাড়ি বানালেন, নাম দিলেন মুসাফির খানা। আর ৮০ বিঘা জমির দলিল লিখে দিলেন মুসাফির খানার নামে যাতে মুসাফিরদের এখানে থাকা এবং খাওয়ার কোন অসুবিধা না হয়।
১৯৮৮ সালে এটিকে আবার নতুন করে পাকা বিল্ডিং তৈরি করা হয়। দোতলা এই বিল্ডিংয়ে ৫০-৬০ জন থাকতে পারে। এতো বছর পরও এই মুসাফির খানা এখনো অতিথিদের জন্য খোলা, থাকা খাওয়ার জন্য কোন খরচ দিতে হয়না।
-ফাতিহ
[সূত্র: ইন্টারনেট]